বাংলাদেশের সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর পরিবারের সঙ্গে সম্পৃক্ততার ‘সম্ভাব্য ঝুঁকি’ সম্পর্কে সচেতন ছিলেন না, এটি ‘দুঃখজনক’। টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগ ইস্যুতে এক চিঠিতে এমন মন্তব্য করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর নীতিবিষয়ক উপদেষ্টা লরি ম্যাগনাস। তিনিই টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ওঠার
টিউলিপ সিদ্দিক ইস্যুতে সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করায় প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারকে ‘দুর্বল নেতা’ বলে আখ্যা দিয়েছেন বিরোধীদলীয় নেতা কেমি বাডেনক। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তিনি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
টিউলিপ সিদ্দিকের পদত্যাগের পর যুক্তরাজ্যের ট্রেজারি মন্ত্রণালয়ে এসেছে পরিবর্তন। অর্থনৈতিক সচিব পদে সিদ্দিকের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন এমা রেনল্ডস। তিনি এর আগে ওয়ার্ক অ্যান্ড পেনশনস (ডিডব্লিউপি) মন্ত্রণালয়ের পেনশন মন্ত্রী ছিলেন এবং একইসঙ্গে জুনিয়র ট্রেজারি মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে নিজের নাম জড়ানোর পর পদত্যাগ করলেন যুক্তরাজ্যের সিটি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। আজ মঙ্গলবারই তিনি প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে পদত্যাগপত্র দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর পদত্যাগপত্র প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে দিয়েছেন। মূলত খালার ঘনিষ্ঠজনদের কাছ থেকে বিনা মূল্যে একাধিক সম্পত্তির মালিকানা পাওয়ার অভিযোগের পর চাপের মুখে পড়েছিলেন তিনি।
মধ্য লন্ডনের কিংস ক্রসের কাছে একটি দুই বেডরুমের ফ্ল্যাট, হ্যাম্পস্টেডে একটি বাড়িসহ বেশ কয়েকটি সম্পত্তি শেখ হাসিনাঘনিষ্ঠ ব্যক্তির কাছ থেকে বিনা মূল্যে পেয়েছেন টিউলিপ ও তাঁর পরিবার। যুক্তরাজ্যের একাধিক সংবাদমাধ্যমে এ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশের পর থেকে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি বেশ চাপের মধ্যে ছিলেন